স্বপ্ন
স্বপ্ন স্বপ্ন শুধু কত ছবি কথা কিছু
ভেসে ওঠে মনেরই আয়নায়।
সারাদিন পথ চলা ক্লান্তিতে ঢুলে পড়া
স্বপ্নটা নড়ে ওঠে ছায়ায় ছায়ায়।
জীবনের আঁকে বাঁকে কতস্মৃতি জমা থাকে
বিষাদ কভু মন চাই না।
মনকে ভোলাতে তাই কল্পনার রেশ ভাই
স্বপ্নের ফিতেই পড়ে টানটা।
জীবনের ওঠা পড়া বয়েসের ভাঙ্গা গড়া
জুড়ে জুড়ে হয় চালচিত্র।
মনের গভীরে হায় কখন যে বেজে যায়
জীবনের এই বড় সত্য।
ঘুমের বন্ধু সে জীবনের একপেশে
দুঃখের বাঁধন করে ছিন্ন।
নতুবা যুগের তরে মানুষ তো ঘুরে ঘুরে
হয়ে যেত্ জরাজীর্ণ।
ক্ষুধিত পাষাণ মানুষ ওড়ায় রঙিন ফানুস
ভাঙ্গে কত জননীর গৃহকোণ।
স্বার্থ বিপন্ন হলে মানুষ মানুষই দলে
দুঃখেই ভরে তোলে কত মন।
জীবন যাতনা যাহা মানুষই স্রস্টা তাহা
দিওনাকো কভু দোষ বিধাতারে।
বিধাতা বুঝিয়া তাই দিয়েছিল যতনে ঠাঁই
মনের কোঠরে তারে সাধ করে।
স্বার্থ মলিন ধারার বুকে পিষছে মানুষ যুগে যুগে
এযে নরকের বড় অভিশাপ।
স্বপ্ন সুধা হয়ে ঝড়ে যাই নির্ভয়ে
মনের গোপনে যেথা নেই পাপ।
মানুষ আশায় বাঁচে নতুবা আর কি ধাঁচে
যুগে যুগে বাঁচিবে এ ধরায়।
ব্রক্ষার দিনমান যবে হবে অবসান
স্বপ্নের বিদায় হবে নিশ্চয়।
বুধবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩
মঙ্গলবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩
শ্রম
শ্রম
দূর আকাশ নীল নীলিমায় ঢাকা বিস্তৃত প্রান্তর
মধ্যেখানে দিগন্ত জোড়া বালির চর
জোয়ার ভাঁটার নেইকো বিরাম, আছে লয়
না সে গানের নয়, ওঠা পড়ার ঘোষণা বয়।
না বওয়া সে বাতাসের কিসের প্রতীক্ষার তরে
নূতন প্রজন্ম পুরানোকে ডেকে দাবি করে
আমি চঞ্চল স্বপ্নের বাস্তব রুপ দিতেছি
মোদের চেতনা স্রোতের বাঁকে বাঁকেই ধরে রেখেছি।
তব মত নই হীন দুর্বল, আছে শক্তি বাহুতে বল
ঘটনার নিত্যতা, পুরানোর বিড়ম্বনার নেইকো ছল
সে যে এক কাহিনী, সৃষ্টির নিয়মে বাঁধা পড়ে আছে
হেথা হোথা প্রতিদিনই ভাঙছে খেয়ালে, কে গড়ে?
গড়ি আমরা দূর্বার শক্তিতে, ভাঙ্গিও তেমনি ঢঙে
জীবন মোদের, খেয়াল মোদের সবই যে রঙচঙে
হাঁটি না মোরা বাস্তব তালে গড়িনা ক্ষুদ্র পথ
মোদের বিশালতা দেখিবে যদি, দেখিবে একটি মত।
তব খেয়ালের ভাঙ্গা গড়াই আসেনা মোদের কিছু
মোরা গড়ি শুধু বহু আশ নিয়ে ভাঙনেরে রেখে পিছু
পথপ্রান্তের দেবালয় থেকে শূন্যে মহাকাশে
মোরা রয়েছি উড়ায়ে সে ধ্বজারে, যাকে বেঁধে ছিলে পাশে।
মুক্তিকামী মোরা, বিছিন্ন তবু নই মনে
হয়ত ভাসিব স্বপ্নের রঙে, বাস্তবকে নিয়ে মেনে
আমরা গড়ছি নূতন সকাল, যেথা দিবামণি ওঠে
যায়নাকো কভু সেই দিবামণি অস্তাচলের পাটে।
আমরা এহেন বরেই ধনী, ভাঙিগরি খেয়াল বশে
আমরা জেনেছি যুগের তরে শ্রমই কীর্তি চষে
শ্রম দান হেথা স্বর্গ রাজও পাই নাকো কিছু জিতে
নইতো সকলের পুরিত অভিলাষ, স্রস্টাকে কি কিছু দিতে?
হত না ধরার গৌরব উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বল
জগত্ রচিয়া বিধাতা দানিলেন শ্রমেরই দীপ প্রজ্বল।
দূর আকাশ নীল নীলিমায় ঢাকা বিস্তৃত প্রান্তর
মধ্যেখানে দিগন্ত জোড়া বালির চর
জোয়ার ভাঁটার নেইকো বিরাম, আছে লয়
না সে গানের নয়, ওঠা পড়ার ঘোষণা বয়।
না বওয়া সে বাতাসের কিসের প্রতীক্ষার তরে
নূতন প্রজন্ম পুরানোকে ডেকে দাবি করে
আমি চঞ্চল স্বপ্নের বাস্তব রুপ দিতেছি
মোদের চেতনা স্রোতের বাঁকে বাঁকেই ধরে রেখেছি।
তব মত নই হীন দুর্বল, আছে শক্তি বাহুতে বল
ঘটনার নিত্যতা, পুরানোর বিড়ম্বনার নেইকো ছল
সে যে এক কাহিনী, সৃষ্টির নিয়মে বাঁধা পড়ে আছে
হেথা হোথা প্রতিদিনই ভাঙছে খেয়ালে, কে গড়ে?
গড়ি আমরা দূর্বার শক্তিতে, ভাঙ্গিও তেমনি ঢঙে
জীবন মোদের, খেয়াল মোদের সবই যে রঙচঙে
হাঁটি না মোরা বাস্তব তালে গড়িনা ক্ষুদ্র পথ
মোদের বিশালতা দেখিবে যদি, দেখিবে একটি মত।
তব খেয়ালের ভাঙ্গা গড়াই আসেনা মোদের কিছু
মোরা গড়ি শুধু বহু আশ নিয়ে ভাঙনেরে রেখে পিছু
পথপ্রান্তের দেবালয় থেকে শূন্যে মহাকাশে
মোরা রয়েছি উড়ায়ে সে ধ্বজারে, যাকে বেঁধে ছিলে পাশে।
মুক্তিকামী মোরা, বিছিন্ন তবু নই মনে
হয়ত ভাসিব স্বপ্নের রঙে, বাস্তবকে নিয়ে মেনে
আমরা গড়ছি নূতন সকাল, যেথা দিবামণি ওঠে
যায়নাকো কভু সেই দিবামণি অস্তাচলের পাটে।
আমরা এহেন বরেই ধনী, ভাঙিগরি খেয়াল বশে
আমরা জেনেছি যুগের তরে শ্রমই কীর্তি চষে
শ্রম দান হেথা স্বর্গ রাজও পাই নাকো কিছু জিতে
নইতো সকলের পুরিত অভিলাষ, স্রস্টাকে কি কিছু দিতে?
হত না ধরার গৌরব উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বল
জগত্ রচিয়া বিধাতা দানিলেন শ্রমেরই দীপ প্রজ্বল।
সোমবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩
সময়
সময়
অসীম উদ্ভ্রান্ত পাগলের মতো ছুটে চলা আমার স্বভাব
আমার গতিতে তাল মেলাতে মেলাতে ক্লান্ত তুমি
তবু নেই মোর কোন বিচলতা।
আমি এহেন সৃষ্টির স্রস্টা মহান
দিয়াছেন তিনি অবাধ গতি, চঞ্চলতা অপার
পাইনি থামবার এতটুকু শক্তি।
আমি ছুটে চলি উদ্ভ্রান্তের মতো পলক ফেলতেই
অতীত পেরিয়ে, বর্তমান ছুয়ে, ভবিয্যতের দিকে
এই ছোটা অন্তহীন সৃষ্টির খেয়ালেই।
জানতে আমার সমীকরণ তব প্রচেষ্টা প্রচুর
তবু পারনি বাঁধতে, তোমার সীমিত গনিতে
আমি সৃষ্টির বলে বলীয়ান আমাই বশীবে কে।
আমাকে বাঁধবে সাধ্য কি তোমার
তাইতো মাপছ আমাই বিভিন্ন সংজ্ঞাই
মিলিসেকেন্ড, সেকেন্ড, মিনিট বা ঘণ্টাই।
সম্মুখ পথে যাহা পাই হয় ইতিহাস, রচি নূতন ভাবে
গড়ি নূতন কিছু পুরানোকে বদলে দিয়ে
আমি সেই অদৃশ্য চিরসাথী ডাইমেনশন সময় আমাকে বলে।
অসীম উদ্ভ্রান্ত পাগলের মতো ছুটে চলা আমার স্বভাব
আমার গতিতে তাল মেলাতে মেলাতে ক্লান্ত তুমি
তবু নেই মোর কোন বিচলতা।
আমি এহেন সৃষ্টির স্রস্টা মহান
দিয়াছেন তিনি অবাধ গতি, চঞ্চলতা অপার
পাইনি থামবার এতটুকু শক্তি।
আমি ছুটে চলি উদ্ভ্রান্তের মতো পলক ফেলতেই
অতীত পেরিয়ে, বর্তমান ছুয়ে, ভবিয্যতের দিকে
এই ছোটা অন্তহীন সৃষ্টির খেয়ালেই।
জানতে আমার সমীকরণ তব প্রচেষ্টা প্রচুর
তবু পারনি বাঁধতে, তোমার সীমিত গনিতে
আমি সৃষ্টির বলে বলীয়ান আমাই বশীবে কে।
আমাকে বাঁধবে সাধ্য কি তোমার
তাইতো মাপছ আমাই বিভিন্ন সংজ্ঞাই
মিলিসেকেন্ড, সেকেন্ড, মিনিট বা ঘণ্টাই।
সম্মুখ পথে যাহা পাই হয় ইতিহাস, রচি নূতন ভাবে
গড়ি নূতন কিছু পুরানোকে বদলে দিয়ে
আমি সেই অদৃশ্য চিরসাথী ডাইমেনশন সময় আমাকে বলে।
আশিস-ধুলি
আশিস-ধুলি
গুরুগম্ভীর নিনাদ বাজিছে,
অক্ষৌহনী সেনা যে সাজিছে
যুদ্ধের একি ভীষণসজ্জা।
হবে ঘোর লড়াই
বেড়েছে দৈত্যের বড়াই
চূর্ণ করতে তার মজ্জা।
তিলে তিলে ঢাকা
ঐ নীল চাকা
কালো বরণ তিমিরে।
তিমিরে ঢাকিছে ধরা
অশুভ শক্তি ত্বরা
চাইছে জিনিতে মিহিরে।
শুভ্র দিনের আলো
হলো যে কখন কালো
সৃষ্টিকে করছে আজ অধিকার।
ক্ষণিকের চকিতে যায়
বজ্র বিষম ধায়
করিতে তিমিরে ছারখার।
চলেছে লড়াই হোথা
শোণিতের ধারা হেথা
ঝরে চলে, চলে ঝরে ঝিরঝির।
ভাসিছে ধরা আজ
নেই কারো কোন কাজ
কেঁপে চলে ভূলোক আজ থিরথির।
ধরণীর প্রান ক্ষুধা
মেটাই শোণিত সুধা
যোগাই প্রাণরস তৃণমূলে।
অসুর বিনাশ যায়
দেবতার হয় জয়
তবুও লড়াই আরও হয় ভুলে।
ভেঙ্গেছে ভেঙ্গেছে বাঁধ
দেখা গেছে দূ্র চাঁদ
তিমির হঠে গেল পিছে।
কোথা গেল সে আঁধার
ঢেঁকে দিয়ে দুইপার
জিনিতে যে এ গোলক মিছে।
আলোর ঝরণা আসে
ধরণীর বুক ভাসে
চিক চিক করে ওঠে প্রান্তর।
গিরিরাজ মাথাতুলে
চায় যে ছুঁতে ভুলে
অমৃতের সাদা ঐ ভাণ্ডার।
মিঠে বায়ু কেমন বয়
তুলেছে নূতন লয়
পএ মাঝারে বাজে করতালি।
সৃষ্টিযে প্রান পেল
অভিশাপ হয়ে গেল
স্রষ্টার অপরুপ আশিস-ধুলি।
গুরুগম্ভীর নিনাদ বাজিছে,
অক্ষৌহনী সেনা যে সাজিছে
যুদ্ধের একি ভীষণসজ্জা।
হবে ঘোর লড়াই
বেড়েছে দৈত্যের বড়াই
চূর্ণ করতে তার মজ্জা।
তিলে তিলে ঢাকা
ঐ নীল চাকা
কালো বরণ তিমিরে।
তিমিরে ঢাকিছে ধরা
অশুভ শক্তি ত্বরা
চাইছে জিনিতে মিহিরে।
শুভ্র দিনের আলো
হলো যে কখন কালো
সৃষ্টিকে করছে আজ অধিকার।
ক্ষণিকের চকিতে যায়
বজ্র বিষম ধায়
করিতে তিমিরে ছারখার।
চলেছে লড়াই হোথা
শোণিতের ধারা হেথা
ঝরে চলে, চলে ঝরে ঝিরঝির।
ভাসিছে ধরা আজ
নেই কারো কোন কাজ
কেঁপে চলে ভূলোক আজ থিরথির।
ধরণীর প্রান ক্ষুধা
মেটাই শোণিত সুধা
যোগাই প্রাণরস তৃণমূলে।
অসুর বিনাশ যায়
দেবতার হয় জয়
তবুও লড়াই আরও হয় ভুলে।
ভেঙ্গেছে ভেঙ্গেছে বাঁধ
দেখা গেছে দূ্র চাঁদ
তিমির হঠে গেল পিছে।
কোথা গেল সে আঁধার
ঢেঁকে দিয়ে দুইপার
জিনিতে যে এ গোলক মিছে।
আলোর ঝরণা আসে
ধরণীর বুক ভাসে
চিক চিক করে ওঠে প্রান্তর।
গিরিরাজ মাথাতুলে
চায় যে ছুঁতে ভুলে
অমৃতের সাদা ঐ ভাণ্ডার।
মিঠে বায়ু কেমন বয়
তুলেছে নূতন লয়
পএ মাঝারে বাজে করতালি।
সৃষ্টিযে প্রান পেল
অভিশাপ হয়ে গেল
স্রষ্টার অপরুপ আশিস-ধুলি।
শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩
মাতৃস্নেহ
মাতৃস্নেহ
জন্ম মোর কোন ক্ষণে
শুধাইব জনে জনে
সৃষ্টি দানিয়াছে মোরে ঋণ।
কালের শেকল ভাঙ্গি
ধরাই সে দিলো আনি
মোর এই ক্ষুদ্র দেহটারে।
কতসুখে স্নেহপাশে
বাঁধি মোরে রেখেছিল
ঐ ক্ষুদ্র তার জঠরের গৃহকোণে।
হঠাৎ সে বিষম খায়
জননীর প্রাণ যায়
ধরার মাঝারে তাই মোর আগমন।
চারিদিকে আলোর ধারা
ভেঙ্গে চোখের কারা
দেখি কত রঙ্গে রাঙ্গা মুখ।
কিছুই চিনিনা তাহা
কেব্লই চেয়ে সারা
মেটে না মনের কোন আশ তো।
তবুও প্রানের ডাকে
মোর যে হৃদয় কাঁদে
কোথা গেল মম্তার সে পরশ।
খুজিতে গিয়ে তারে
পাইনা খুঁজে ভিড়ে
আঁখি মোর ক্লান্ত মানব স্রোতে।
হৃদয় কোনে তাই
হঠাৎ যে ব্যাথা পাই
চোখ দিয়ে পড়ে গেল জল যে।
শুনে বুঝে মোর বায়
তিনি সে নিতে চাই
মোরে তার কোমল অঙ্গনে।।
পাইয়া মাতৃসুখ
আমি যে কখন চুপ
বুঝিনি নিজেই আমি যে।
মাতৃকোলে তাই
আমি যে শুধুই ঘুমাই
কেটে গেছে সব ভয় বিপদের।
এমনি যে রোজ কাটে
বয়সের গণ্ডি পেরিয়ে
মায়ের আঁচল ছেড়ে বড় তাই।
তবুও কাঙাল মন
মাতৃসুখের দিনক্ষণ
ভুলিতে সে কভু নাহি চাই।
আপন খেলার ঘর
যখনি ভাঙ্গে মড়মড়
মাতৃস্পর্শ দেয় সব ভুলিয়ে।
মমতার এই দান
করেছে করেছে মহান্
স্রস্টাও বাঁধা আছে চিরঋণে।
জন্ম মোর কোন ক্ষণে
শুধাইব জনে জনে
সৃষ্টি দানিয়াছে মোরে ঋণ।
কালের শেকল ভাঙ্গি
ধরাই সে দিলো আনি
মোর এই ক্ষুদ্র দেহটারে।
কতসুখে স্নেহপাশে
বাঁধি মোরে রেখেছিল
ঐ ক্ষুদ্র তার জঠরের গৃহকোণে।
হঠাৎ সে বিষম খায়
জননীর প্রাণ যায়
ধরার মাঝারে তাই মোর আগমন।
চারিদিকে আলোর ধারা
ভেঙ্গে চোখের কারা
দেখি কত রঙ্গে রাঙ্গা মুখ।
কিছুই চিনিনা তাহা
কেব্লই চেয়ে সারা
মেটে না মনের কোন আশ তো।
তবুও প্রানের ডাকে
মোর যে হৃদয় কাঁদে
কোথা গেল মম্তার সে পরশ।
খুজিতে গিয়ে তারে
পাইনা খুঁজে ভিড়ে
আঁখি মোর ক্লান্ত মানব স্রোতে।
হৃদয় কোনে তাই
হঠাৎ যে ব্যাথা পাই
চোখ দিয়ে পড়ে গেল জল যে।
শুনে বুঝে মোর বায়
তিনি সে নিতে চাই
মোরে তার কোমল অঙ্গনে।।
পাইয়া মাতৃসুখ
আমি যে কখন চুপ
বুঝিনি নিজেই আমি যে।
মাতৃকোলে তাই
আমি যে শুধুই ঘুমাই
কেটে গেছে সব ভয় বিপদের।
এমনি যে রোজ কাটে
বয়সের গণ্ডি পেরিয়ে
মায়ের আঁচল ছেড়ে বড় তাই।
তবুও কাঙাল মন
মাতৃসুখের দিনক্ষণ
ভুলিতে সে কভু নাহি চাই।
আপন খেলার ঘর
যখনি ভাঙ্গে মড়মড়
মাতৃস্পর্শ দেয় সব ভুলিয়ে।
মমতার এই দান
করেছে করেছে মহান্
স্রস্টাও বাঁধা আছে চিরঋণে।
সম্পর্ক
সম্পর্ক
সম্পর্ক টানে আত্নীয়কে
টানে নিকটে বহু দূরকে।
বন্ধু টানে বন্ধুকে
সুখ টানে দুঃখকে।
ঝড়া পাতা চলে হাওওার টানে
নদীর বুক ভাঙ্গে স্রোতের টানে।
সমুদ্র টানে নদীরে
যেমন চাঁদ টানে জোয়ারে।
পৃথিবী টানে সূর্যেরে
মাটি টানে বৃষ্টিরে।
মাতা টানে পুত্ররে
জোয়ার টানে ভাঁটারে।
হিসেবী টানে হিসাবেরে
আবেগ টানে অনুভূতিরে
কেবলই সত্য টানে মিথ্যারে
ঢাকা দেবার জন্যেরে।
সম্পর্ক টানে আত্নীয়কে
টানে নিকটে বহু দূরকে।
বন্ধু টানে বন্ধুকে
সুখ টানে দুঃখকে।
ঝড়া পাতা চলে হাওওার টানে
নদীর বুক ভাঙ্গে স্রোতের টানে।
সমুদ্র টানে নদীরে
যেমন চাঁদ টানে জোয়ারে।
পৃথিবী টানে সূর্যেরে
মাটি টানে বৃষ্টিরে।
মাতা টানে পুত্ররে
জোয়ার টানে ভাঁটারে।
হিসেবী টানে হিসাবেরে
আবেগ টানে অনুভূতিরে
কেবলই সত্য টানে মিথ্যারে
ঢাকা দেবার জন্যেরে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)